স্ফুরণের প্রতিভার সবচেয়ে বেশি উন্মেষ ঘটেছে বিভিন্ন উপলক্ষে সৃজিত অসংখ্য শৈল্পিক কাজের মাধ্যমে। শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের আনাচে কানাচে, প্রতিটি ইট আর ধুলিকণায় রয়েছে স্ফুরণের অজস্র হাতের শৈল্পিক ছোঁয়া। স্ফুরণের একেকটি পোস্টার, একেকটি ব্যানার, একেকটি দেয়ালিকা কতটা সুন্দর আর শিল্পসমৃদ্ধ তা না দেখলে বিশ্বাস করা দুরূহ।
শহীদ সোহরাওয়ার্দীর প্রতিকৃতির সামনে এর নির্মাতা শক্তি ভাইদেয়ালিকায় তুলির আঁচড় দিচ্ছেন স্ফুরণের প্রতিষ্ঠাতা ফারুক ভাইমৌরি আপুর চমৎকার ডেকোরেশনআমাদের অনুষ্ঠানের সাজসজ্জা হয় এমনইআর আলোকসজ্জার কথা নাই বা বললাম |
বিজয় মানচিত্র- একটি অনন্য শিল্পকর্মচলছে গেট সাজানোর কাজমাপ ঠিক হল তো?বেলুন দিয়ে তৈরি তোরণবিজয় মানচিত্র মূল নকশা করছেন সম্রাট আকবর (৭ম ব্যাচ)আমরা সারা রাত জেগে যে শিল্পকর্মটি দাঁড়া করানোর চেষ্টা করি, পরদিন সকালে উঠে সেটার দিকে তাকিয়ে যে অনাবিল তৃপ্তি পাই সেই ভালোলাগা, প্রেরণা আর শক্তির উপর নির্ভর করে একশ বছর পাড়ি দেওয়া সম্ভব। স্ফুরণের ছায়াতলে আমাদের কাজ আমাদের সারাজীবনের সুখস্মৃতি, সবসময়কার ভালোলাগা হয়ে থাকবে। স্ফুরণ বেঁচে থাকবে আমাদের হৃদয়ে, স্ফুরণ বাতি জ্বেলে যাবে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের আজ ও আগামীর সকল শুভচেতনার মানুষের শিল্পীমনে। |