স্ফুরণের পথচলার শুরু
০৯. ০৯. ০৯
বয়সটাই অস্থিরতার - অস্থিরতাকে প্রেরণাবাণী বানিয়ে স্থির সমতলের উপর দাঁড়ানোর বয়স এটাই। সময়টা নিজেকে গড়ার - নিজের ভেতরে সত্যিকার মূল্যবোধের স্ফুরণ ঘটিয়ে তার চেতনায় নতুন কিছু করার সময়ও এটাই। তারুণ্যের দোষ একটাই - হতাশা,সেই হতাশার আড়ালে চাপা পড়ে বর্তমান প্রেক্ষাপটে যখন সামাজিক মূল্যবোধ মুমূর্ষু অবস্থায় পড়ে তখন প্রয়োজন রূপক চিকিৎসকের ভূমিকার, যে হতাশারূপী রোগটাকে সারিয়ে সুস্থ তারুণ্যের অঙ্গীকারকে জাগিয়ে তুলবে। সে ভুমিকায় নামার প্রচন্ড ইচ্ছা এবং ভালবাসাই যা জন্ম দিয়েছে, তা স্ফুরণ।
আমাদের পরিচয় আমরা শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী, আগামী দিনের চিকিৎসক হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে চাই। স্বপ্নের বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি। যে স্বপ্ন দেখার সূচনা হয়েছিল ছোট্ট বয়সের সেই নরম মনেই, যাতে অসুস্থ মানুষের কাতরানির আঁচড় রোপিত হয়েছিল। স্বপ্নের সেই ছোট্ট চারাগাছকে আজ মহীরূহে পরিণত করেছে নিজের, পরিবারের ও সর্বোপরি সমাজ ও দেশের প্রতি দায়িত্ববোধ। আমাদের স্বপ্নের বাস্তবায়নের প্রথম দিনেই শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের কাছে পেয়েছিলাম পাথেয়- “ভাল চিকিৎসক হবার আগে ভাল মানুষ হও” যা বাতলে দিল আমাদের পথও। পড়াশুনার ফাঁকের অবসরটায় সুস্থ ও সুন্দরের পূজারী হয়ে মানুষ হিসেবে নিজেদের স্ফুরণ-এর।
ভুল আর শুদ্ধেই গড়া আমরা। আমরা ভুলটাকে ভয় না পেয়ে, শুদ্ধটাকে ভালবেসে অনেক আগ থেকেই যে চিন্তা শুরু করেছিলাম, তা আজ বাস্তব, আর বাস্তবতা হল স্ফুরণ। শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের সর্বজন শ্রদ্ধেয় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর প্রতিকৃতিটি নিজ ভালোবাসায় ফুটিয়ে তুলেছে স্ফুরণ। স্বাধীনতার চেতনায় আর বিজয়ের প্রেরণায় প্রত্যেকের মনের দরজায় কড়া নাড়তে বের করেছে “স্ফুরণ” নামের দেয়ালিকাটি , যাতে হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসাটুকু ঢেলে দিয়েছে স্ফুরণ। ২১শে ফেব্রুয়ারীতে স্ফুরণ গভীর শ্রদ্ধা আর ভালবাসায় সাজিয়ে তোলে শহীদ মিনার, আর বেদীতে ফুটিয়ে তোলে রক্তের বিনিময়ে অর্জন করা আমাদের প্রিয় বর্ণমালাকে। আর এই বর্ণমালা ব্যতিত অন্য কোন বর্ণে আমাদের প্রিয় এই সংগঠনের নামকরণ করা অসম্ভব. . . . আর তাই আমরা স্ফুরণ। এর সদস্যরা নিজেদের বাহুল্য সুখভোগকে বর্জন করে আর্থিকভাবে সাহায্য করে স্ফুরণ-এর সকল কাজে, কারণ তারা আজ সত্যিকারের সুখপিয়াসী।
০৯-০৯-০৯ এ স্ফুরণ-এর যাত্রা শুরু। হাঁটি হাঁটি পা পা করে ষষ্ঠ বর্ষে পা দিয়ে স্ফুরণ আজ মহীরূহ হয়ে উঠার যে স্বপ্ন দেখে সে স্বপ্নের বাস্তবায়ন হলো সুস্থ শিল্প ও সংস্কৃতির আন্দোলন, খেলাধূলার মাধ্যমে নিজেদের মানসিকতার স্ফুরণ, সর্বোপরি নিজেদের মূল্যবোধের স্ফুরণ ঘটিয়ে মেডিকেল কলেজগুলোর ভিড়ে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ-এর স্ফুরণ।স্ফুরণ তার গৌরবময় চলার পথে বিগত বছরগুলোতে জন্ম দিয়েছে বিভিন্ন গোষ্ঠীর- স্ফুরণ নাট্য গোষ্ঠী, স্ফুরণ শিল্প গোষ্ঠী, স্ফুরণ সঙ্গীত গোষ্ঠী, স্ফুরণ শিক্ষা ও গবেষণা গোষ্ঠী, স্ফুরণ আলোকচিত্র গোষ্ঠী, স্ফুরণ সাহিত্য আবৃত্তি ও নৃত্য গোষ্ঠী এবং স্ফুরণ ক্রীড়া গোষ্ঠী- যেগুলো আজ শাখা হিসেবে গড়ে উঠে মেলে দিচ্ছে প্রশাখার- ফলে “স্ফুরণ” - এর মহীরূহ হয়ে ওঠার স্বপ্ন আজ বাস্তবের খুব কাছাকাছি।
একটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, শিল্প ও সংস্কৃতিমনা, ক্রীড়া ও সেবামূলক সংগঠন হিসেবে স্ফুরণ -এর পথ চলা শ্রদ্ধেয় শিক্ষকবৃন্দের দেখানো পথে, এই মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের হাত ধরে।
স্ফুরণ এর এই স্বপ্নময় জগতে তোমায় স্বাগতম . . . .
বয়সটাই অস্থিরতার - অস্থিরতাকে প্রেরণাবাণী বানিয়ে স্থির সমতলের উপর দাঁড়ানোর বয়স এটাই। সময়টা নিজেকে গড়ার - নিজের ভেতরে সত্যিকার মূল্যবোধের স্ফুরণ ঘটিয়ে তার চেতনায় নতুন কিছু করার সময়ও এটাই। তারুণ্যের দোষ একটাই - হতাশা,সেই হতাশার আড়ালে চাপা পড়ে বর্তমান প্রেক্ষাপটে যখন সামাজিক মূল্যবোধ মুমূর্ষু অবস্থায় পড়ে তখন প্রয়োজন রূপক চিকিৎসকের ভূমিকার, যে হতাশারূপী রোগটাকে সারিয়ে সুস্থ তারুণ্যের অঙ্গীকারকে জাগিয়ে তুলবে। সে ভুমিকায় নামার প্রচন্ড ইচ্ছা এবং ভালবাসাই যা জন্ম দিয়েছে, তা স্ফুরণ।
আমাদের পরিচয় আমরা শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী, আগামী দিনের চিকিৎসক হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে চাই। স্বপ্নের বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি। যে স্বপ্ন দেখার সূচনা হয়েছিল ছোট্ট বয়সের সেই নরম মনেই, যাতে অসুস্থ মানুষের কাতরানির আঁচড় রোপিত হয়েছিল। স্বপ্নের সেই ছোট্ট চারাগাছকে আজ মহীরূহে পরিণত করেছে নিজের, পরিবারের ও সর্বোপরি সমাজ ও দেশের প্রতি দায়িত্ববোধ। আমাদের স্বপ্নের বাস্তবায়নের প্রথম দিনেই শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের কাছে পেয়েছিলাম পাথেয়- “ভাল চিকিৎসক হবার আগে ভাল মানুষ হও” যা বাতলে দিল আমাদের পথও। পড়াশুনার ফাঁকের অবসরটায় সুস্থ ও সুন্দরের পূজারী হয়ে মানুষ হিসেবে নিজেদের স্ফুরণ-এর।
ভুল আর শুদ্ধেই গড়া আমরা। আমরা ভুলটাকে ভয় না পেয়ে, শুদ্ধটাকে ভালবেসে অনেক আগ থেকেই যে চিন্তা শুরু করেছিলাম, তা আজ বাস্তব, আর বাস্তবতা হল স্ফুরণ। শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের সর্বজন শ্রদ্ধেয় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর প্রতিকৃতিটি নিজ ভালোবাসায় ফুটিয়ে তুলেছে স্ফুরণ। স্বাধীনতার চেতনায় আর বিজয়ের প্রেরণায় প্রত্যেকের মনের দরজায় কড়া নাড়তে বের করেছে “স্ফুরণ” নামের দেয়ালিকাটি , যাতে হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসাটুকু ঢেলে দিয়েছে স্ফুরণ। ২১শে ফেব্রুয়ারীতে স্ফুরণ গভীর শ্রদ্ধা আর ভালবাসায় সাজিয়ে তোলে শহীদ মিনার, আর বেদীতে ফুটিয়ে তোলে রক্তের বিনিময়ে অর্জন করা আমাদের প্রিয় বর্ণমালাকে। আর এই বর্ণমালা ব্যতিত অন্য কোন বর্ণে আমাদের প্রিয় এই সংগঠনের নামকরণ করা অসম্ভব. . . . আর তাই আমরা স্ফুরণ। এর সদস্যরা নিজেদের বাহুল্য সুখভোগকে বর্জন করে আর্থিকভাবে সাহায্য করে স্ফুরণ-এর সকল কাজে, কারণ তারা আজ সত্যিকারের সুখপিয়াসী।
০৯-০৯-০৯ এ স্ফুরণ-এর যাত্রা শুরু। হাঁটি হাঁটি পা পা করে ষষ্ঠ বর্ষে পা দিয়ে স্ফুরণ আজ মহীরূহ হয়ে উঠার যে স্বপ্ন দেখে সে স্বপ্নের বাস্তবায়ন হলো সুস্থ শিল্প ও সংস্কৃতির আন্দোলন, খেলাধূলার মাধ্যমে নিজেদের মানসিকতার স্ফুরণ, সর্বোপরি নিজেদের মূল্যবোধের স্ফুরণ ঘটিয়ে মেডিকেল কলেজগুলোর ভিড়ে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ-এর স্ফুরণ।স্ফুরণ তার গৌরবময় চলার পথে বিগত বছরগুলোতে জন্ম দিয়েছে বিভিন্ন গোষ্ঠীর- স্ফুরণ নাট্য গোষ্ঠী, স্ফুরণ শিল্প গোষ্ঠী, স্ফুরণ সঙ্গীত গোষ্ঠী, স্ফুরণ শিক্ষা ও গবেষণা গোষ্ঠী, স্ফুরণ আলোকচিত্র গোষ্ঠী, স্ফুরণ সাহিত্য আবৃত্তি ও নৃত্য গোষ্ঠী এবং স্ফুরণ ক্রীড়া গোষ্ঠী- যেগুলো আজ শাখা হিসেবে গড়ে উঠে মেলে দিচ্ছে প্রশাখার- ফলে “স্ফুরণ” - এর মহীরূহ হয়ে ওঠার স্বপ্ন আজ বাস্তবের খুব কাছাকাছি।
একটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, শিল্প ও সংস্কৃতিমনা, ক্রীড়া ও সেবামূলক সংগঠন হিসেবে স্ফুরণ -এর পথ চলা শ্রদ্ধেয় শিক্ষকবৃন্দের দেখানো পথে, এই মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের হাত ধরে।
স্ফুরণ এর এই স্বপ্নময় জগতে তোমায় স্বাগতম . . . .