প্রতিটি মানুষের মাঝেই বিরাজ করে শিল্পী সত্ত্বা, সাহিত্যিক মন যখন তার উন্মেষ ঘটায় তখনই ঘটে প্রতিভার স্ফুরণ। শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের দেয়ালে দেয়ালে রয়েছে স্ফুরণের সাহিত্য প্রতিভার নানা নিদর্শন। স্ফুরণের সদস্যদের রাতজাগা পরিশ্রমের ফসল এইসব দেয়ালপত্রিকার দিকে একটু মনোযোগ সহকারে তাকালেই টের পাওয়া যায় স্ফুরণ সদস্যদের মেধা ও মননের তীক্ষ্ণতা কতটুকু।
এ মেডিকেলে স্ফুরণের প্রথম বড় মাপের প্রকাশনা 'স্ফুরণ' ওয়াল ম্যাগাজিন। স্বাধীনতাযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসকদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গকৃত এ দেয়াল পত্রিকাটি স্ফুরণ সদস্যদের অসামান্য প্রতিভার উজ্জ্বল স্বাক্ষর। রংবেরঙের কাগজ কেটে তাতে ছবি এঁকে, শোলা দিয়ে নকশা করে তাতে হৃদয়ের অক্ষর দিয়ে সাজানো এই দেয়াল পত্রিকাটি টানানো হয় লেকচার গ্যালারী ১ এর প্রবেশপথ সংলগ্ন দেয়ালে। দেয়ালিকাটি উদ্বোধন করেন তৎকালীন সরকারের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জনাব ডাঃ আফম রুহুল হক। অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ সহ সকল শিক্ষক, চিকিৎসক ও ছাত্রছাত্রীবৃন্দ দেয়ালিকাটির ভূয়সী প্রশংসা করেন।
এ মেডিকেলে স্ফুরণের প্রথম বড় মাপের প্রকাশনা 'স্ফুরণ' ওয়াল ম্যাগাজিন। স্বাধীনতাযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসকদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গকৃত এ দেয়াল পত্রিকাটি স্ফুরণ সদস্যদের অসামান্য প্রতিভার উজ্জ্বল স্বাক্ষর। রংবেরঙের কাগজ কেটে তাতে ছবি এঁকে, শোলা দিয়ে নকশা করে তাতে হৃদয়ের অক্ষর দিয়ে সাজানো এই দেয়াল পত্রিকাটি টানানো হয় লেকচার গ্যালারী ১ এর প্রবেশপথ সংলগ্ন দেয়ালে। দেয়ালিকাটি উদ্বোধন করেন তৎকালীন সরকারের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জনাব ডাঃ আফম রুহুল হক। অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ সহ সকল শিক্ষক, চিকিৎসক ও ছাত্রছাত্রীবৃন্দ দেয়ালিকাটির ভূয়সী প্রশংসা করেন।
এরই ধারাবাহিকতায় স্ফুরণ উপহার দেয় এমন একটি প্রকাশনা যা শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের বুকে আগামী একশ বছর অমলিন হয়ে থাকবে। ২১শে ফেব্রুয়ারী ২০১২, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে স্ফুরণ কর্তৃক প্রকাশিত হয় 'অব্যয়', যার শিল্পমূল্য এবং সৌন্দর্য না দেখলে উপলব্ধি করা কঠিন। স্ফুরণের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সামসুল আরেফিন শক্তির অসামান্য প্রতিভা এবং স্ফুরণ সদস্যদের মেধা, মনন আর পরিশ্রমের ফসল এই দেয়ালিকাটি এখনও শোভা পাচ্ছে কলেজের একাডেমিক ভবনের নিচতলায়।